মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
সন্তান জন্মের পর সঠিক নামটা খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ। ইসলাম ধর্মে নামের গুরুত্ব অনেক বেশি। কারণ, একটি সুন্দর নাম শিশুর জীবনে সুখ ও বিশ্বাস স্থাপন করে। অনেক বাবা-মা সুন্দর ও ইসলামিক অর্থবিশিষ্ট নাম খুঁজে থাকেন।
এই লেখায় আমরা তুলে ধরব মেয়েদের জন্য সুন্দর ও অর্থবহ নামের তালিকা, যা শুনতেও সুন্দর এবং যার পেছনে গভীর অর্থ ও ধর্মীয় মূল্যবোধ রয়েছে। আপনি কি আপনার সোনামণির জন্য নতুন নাম খুঁজছেন বা সত্যিই অর্থপূর্ণ নাম রাখতে চান, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে।
সুচিপত্রঃ মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- ম দিয়ে মেয়েদের সুন্দর সুন্দর ইসলামিক নাম
- স দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- র দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- শ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
- ই – মেয়েদের জন্য ইসলামী নামের অর্থসহ তালিকা
- লেখকের শেষ কথা
আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
নামটি মুসলিম সমাজে খুব জনপ্রিয়। এর অর্থ হলো ‘জীবন্ত’, ‘সুখী’ বা ‘সম্পদশালী’। নবী মুহাম্মদ (সা.)-র প্রিয় স্ত্রী হজরত আয়শার (রা.) নাম এটি। তিনি ছিলেন জ্ঞান ও সাহিত্যের উৎস। তাই এই নামে নামকরণ মানে পবিত্র এবং অর্থবহ একটি নাম দেওয়া।
আমিনা
নামের অর্থ হলো ‘নিরাপদ’, ‘বিশ্বাসযোগ্য’ বা ‘বিশ্বাসী’। নবী মুহাম্মদ (সা.)-র মা হজরত আমিনা সাহসী ও নিষ্ঠাবান নারী ছিলেন। এটি একটি শক্তিশালী ও ঐতিহাসিক নাম, যা মেয়েদের জন্য সুন্দর ও অর্থবহ।
আরিফা
নামের অর্থ ‘জ্ঞানী’, ‘সিদ্ধহস্ত’ বা ‘জ্ঞাতব্য’। এটা মিষ্টি উচ্চারিত শব্দ। যারা জ্ঞানার্জনে আগ্রহী মেয়েদের জন্য এই নাম খুব উপযুক্ত। এ নাম সম্মানজনক এবং প্রিয়।
আসমা
অর্থ ‘উচ্চ’, ‘প্রখ্যাত’ বা ‘মহান’। ইসলামিক ইতিহাসে সাহসী ও আদর্শ নারী হিসেবে আসমা (রা.) আছেন। এই নামটি মেয়েদের জন্য খুব জনপ্রিয়। এতে মহত্ত্ব ও শ্রদ্ধার ভাব আছে।
আফিয়া
নামের অর্থ ‘সুস্থ’, ‘স্বাস্থ্যবান’ বা ‘শান্ত’। এটি মধুর শব্দ। মেয়েদের জন্য এই নামের মধ্যে শান্তি ও সুস্থতার বার্তা রয়েছে। মনে করা হয়, এটি শিশুর সুস্থতা এনে দেয়।
আমালিয়া
অর্থ ‘প্রার্থনা’, ‘আশা’ বা ‘স্বপ্ন’। মেয়েদের জন্য আকর্ষণীয় ও অর্থবহ নাম এটি। যে মেয়েরা আশা নিয়ে এগিয়ে যাবে, তাদের জন্য খুব মানানসই।
আথিয়া
অর্থ ‘উপহার’ বা ‘অনুদান’। এই নাম বোঝায়, একে যেন সবাই ঈশ্বরের দেওয়া উপহার মনে করে। মেয়েদের জন্য খুব অর্থবহ নাম এটি।
আরফিনা
অর্থ ‘পরিচিত’ বা ‘জ্ঞানসম্পন্ন’। এই নামটি আধুনিক ও সুন্দর। সহজে উচ্চারণ করা যায়, এর মানে গভীর।
আজিজা
এর অর্থ ‘প্রিয়’, ‘মহান’ বা ‘প্রতিভাবান’। এটি সম্মানজনক নাম। মেয়েদের জন্য এটি খুবই সুন্দর ও আদর্শ।
আসমিরা
নামে অর্থ ‘রাতের সুন্দরী’। এই নামটি খুব সুন্দর ও কাব্যময়। মেয়েদের জন্য উপযুক্ত ও প্রিয় নাম।
আরো কিছু নাম অর্থ সহ.....আয়া—উজ্জ্বল ও নজরকাড়া।
আসমা—উচ্চতা ও নিদর্শনের অর্থ বহন করে।
আস্মাহ—সম্মানিত।
আফসানা—গল্প ও কাহিনী।
আসমির—রাতের রানী।
আরো পড়ুনঃ মিনহাজ নামের অর্থ কি ?
আনাবেলা—সুন্দর ফুল।
আসিয়া—একজন রাজকন্যা ও নবী মুহাম্মদের স্ত্রীর নাম।
আজরা—পবিত্র ও বিশুদ্ধ।
আনাহ—মহৎ ও মর্যাদাপূর্ণ।
আনবিয়া—নবীর মেয়েদের মতো।
আশিয়া—সাহসী ও শক্তিশালী।
আসমা’উল—সুন্দর ও মহৎ নাম।
আনসা—শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।
আস্মাহ—সম্মানপ্রদ নারী।
আনদালিবা—তরুণ ও সতেজ।
আরাবেলা—সুন্দরী।
আনিসা—মিষ্টি ও বন্ধুত্বপূর্ণ।
আরিমিনা—প্রিয় ও সম্মানিত।
আয়েনা—আয়না ও প্রতিফলন।
আনাম—দান ও উপহার।
আনিস—সঙ্গী ও সহচর।
আনসুমা—সুন্দর ছায়া।
আশরা—দশ।
আলমা—চাঁদের মতো আলো।
আয়শা—জীবন্ত ও প্রাণবন্ত।
আনিসা—সঙ্গী ও বন্ধু।
আরবেলা—সুন্দরী।
আনুজা—সুন্দরী।
আনায়া—দয়ালু ও কৃপাজ্ঞা।
আয়মা—পবিত্র।
আসিয়া—নবী মুসার স্ত্রী।
আনিজা—বন্ধুত্বপূর্ণ।
আসমিরা—রাতের রানী।
আয়শা—সুখী ও হাসিখুশি।
আনিফা—ধার্মিক ও শান্তিপ্রিয়।
আস্মাহ—সম্মান ও মর্যাদা।
আনিয়া—দয়ালু ও স্নেহপূর্ণ।
আনিসা—স্নেহময় ও বন্ধুত্বপূর্ণ।
আস্মাহ’—মহিমান্বিত।
আয়েত—প্রমাণ ও নিদর্শন।
আনুসা—বন্ধু ও সঙ্গী।
আসমির—রাতের সুন্দরী।
আনিসা—সঙ্গী ও বন্ধু।
আসমা—উচ্চতা ও মর্যাদা।
আনিফা—ধর্মপরায়ণ।
আনাইসা—মিষ্টি ও প্রেমের।
আস্মাহ’—সম্মানিত ও উচ্চ।
আনুসা—বন্ধু ও স্নেহময়।
আয়ানা—আয়না ও প্রতিফলন।
আনসা—শান্তি ও সুখ।
আরিফা—জ্ঞানী ও বিদ্যাবান।
আনিসা—সহচর ও বন্ধুর মতো।
আসমিরা—রাতের সুন্দরী।
ম দিয়ে মেয়েদের সুন্দর সুন্দর ইসলামিক নাম
মাইশা-জীবনের ছবি,
মাইসুন-চন্দ্রমুখী সুন্দরী,
মাইদা-খাবার ও ভোজনের পরিচিতি।
মাহিয়াত-জীবনের অর্থ বোঝায়।
মাহজাবিন-সুদর্শন চেহারার অধিকারী।
মাহজাবা-উজ্জ্বল চাঁদ যেন।
মাহফুজা-নারী যা সংরক্ষিত।
মাহরুক-জ্বলে আগুনের মতো।
মাহরিন-সূর্যের মতো উজ্জ্বল।
মাহরুশ-আলোতে ভরা।
মাহজীন-উজ্জ্বল।
আরো পড়ুনঃ সাথী নামের অর্থ কি?
মাহভীশ-উজ্জ্বল চাঁদ।
মাহনূরিন-আলো ঝলমলে।
মাহশাব-চাঁদরাতে জ্বলন্ত।
মাহরামা-সুরক্ষিত নারী।
মাহতাজ-সম্পদের জন্য কিছু চায় না।
মাহমুদা-প্রশংসিত।
মাহপারা-চাঁদের টুকরা।
মাহার-বুদ্ধিমতী ও চতুর।
মাহাত-উচ্চ মর্যাদার অধিকারী।
মাহসিনা-ভালো কাজে এগিয়ে।
মাহবুবা-প্রিয়।
মাহীরাহ-দক্ষ নারী।
মাহলিকা- রাজকন্যা।
মাহিমা- গৌরব ও মর্যাদা রাখে।
মাহরানা -রাজকীয়তা বহন করে।
মাহরিয়া -সম্মানিত ও সাহসী।
মাহসাব -উজ্জ্বল ও সুন্দর।
মাহরুমা -দয়ালু নারীর নাম।
মাহকুরা -প্রশংসিত আলো।
মাহমিনা -শান্তিপূর্ণ ও সুন্দর।
মাহতাবা -জ্যোৎস্নায় ভরা।
মাহবিনা -প্রেমময়ী।
মাহনামা -সম্মান ও মর্যাদা পায়।
মাহসাবিন -কৃতজ্ঞ নারী।
মাহশিদা -আলো ছড়ানো।
মাহজিনা -ঝলমলে সুন্দর।
মাহফিজা -রক্ষাকারিণী।
মাহতাজিন -সাহসী ও নির্ভীক।
মাহলুবা -বিজয়ী নারী।
মাহিয়ার -জীবন দানকারী।
মাহসুনা -দুঃখের অনেক দূরে।
মাহজাহির -প্রকাশিত সুন্দর।
মাহমুর -শান্ত।
মাহমিনা -প্রশান্ত।
মাহলুবিনা -সুন্দর।
মাহনিসা -নারীত্বে পূর্ণ।
মাহরাত- দক্ষ নারী।
মাহকির -প্রশংসনীয়।
মাহিশা -শান্ত নারীর প্রতীক।
মাহরিনা -সূর্যপ্রকাশ মুখ।
মাহরুন -মর্যাদাসম্পন্ন।
মাহরুবা-প্রিয়জনের নাম।
মাহহুমা -ক্ষমাপ্রাপ্ত।
মাহশুমা -পবিত্র।
মাহসারা -বরকতময় জীবনযাত্রা।
মাহলানা -সম্মানিত।
মাহরুশা -নূরানী চেহারা।
মাহহারা -আলোকময় পথপ্রদর্শক।
মাহকিন -নির্ভীক।
মাহলান -জান্নাতের গুণাবলী।
মাহফিরা -দয়া ও ক্ষমাশীল।
মাহরিনা -জয় ও মর্যাদা পায়।
মাহিনুর -আলো ঝলমলে।
মাহবীন -শান্ত ও ধৈর্যশীল।
মাহসারিন -ন্যায়পরায়ণ।
মাহহান -দয়ালু ও সাহসী।
মাহসাবী- গাণন করা যায় না এমন।
মাহলানিশ -শান্তির রাতের মতো কোমল।
মাহজারিন -সৌন্দর্য ছড়ায়।
মাহশাহ -মর্যাদার মালিক।
মাহবানু- সৌন্দর্য রানী।
মাহিনা- চন্দ্রকান্তি।
মাহফিজিন- নিরাপত্তা দেয়।
মাহসালিম -সম্পূর্ণ।
মাহফায়া -সৌন্দর্য ও আলো।
মাহহিয়া -পবিত্র।
মাহনূশা -সুন্দরী।
মাহারিন -সাহস ও বুদ্ধির মেলবন্ধন।
মাহমুদীন -গুণবতী।
মাহহেরা -সাহসী রাজকন্যা।
মাহফারিন -পুণ্যবতী।
মাহরুভা -সদয়।
মাহসিনা -সম্মানী।
মাহশান -আলোকিত।
মাহজুমা -আলোকপ্রদায়িনী।
মাহনাফ -সঠিক পথে।
মাহসাবিনা -সন্তুষ্ট।
মাহফাযা -শান্তিপূর্ণ আশ্রয়।
মাহরুকিন- দীপ্তিময়।
মাহাবিনা -প্রজ্ঞাময়।
মাহজাহারা- উজ্জ্বল।
মাহনাসা -বিশুদ্ধ।
মাহজুহা -আলোকিত।
মাহসাহার -শান্তিপূর্ণ রাত।
মাহিনারা -আলোকিত মহিলা.
মাহফিন -দয়ালু।
মাহহুমা -অনুগ্রহপ্রাপ্ত।
মাহরিয়াহ -সম্মানজনক।
মাহমেহের -দয়া ও স্নেহ।
মাহশারা -প্রজ্ঞার প্রতিচ্ছবি।
মাহবুকা -ভালোবাসা বহন করে।
মাহশরিন -পরকাল চিন্তা করে।
মাহহারা- আলোর ও শান্তির বাহক।
মাহফিরিন- ক্ষমাশীল।
মাহখুদা -ঈশ্বরপ্রদত্ত।
মাহহানিশা -সুন্দর রাতের নামে।
মাহজীবা- জীবনদাত্রী।
মাহহীরা -চমৎকার রত্ন।
মাহশিবা- দৃঢ় মনোভাব।
মাহফুরা -ক্ষমাশীল।
মাহসিরা -গঠনশীল।
মাহমানা -প্রিয় অতিথি।
মাহহাফিজা -রক্ষাকারিণী।
মাহবুরা -প্রেমের রানী।
মাহসুদা -লক্ষ্যস্থির।
মাহজুলা -আলোকিত পরিচয়।
মাহফরিনা- শান্তিপূর্ণ জীবন।
মাহলানুশ -আরাধ্য সুন্দরী।
মাহদিয়া -হেদায়াতপ্রাপ্ত।
মাহবীনা -শান্ত ও সুন্দর মুখ।
মাহহাদিয়া -সঠিক পথে চালিত।
মাহহাফিজিন- রক্ষাকারিণী নারী।
মাহশিরিনা- উজ্জ্বল ও অনন্য।
মুনফিদা -উপকারি ও সদাচারিণী।
মুবাশশিরা- সুসংবাদদাত্রী।
মুসাররাত- আনন্দদায়িনী।
মুয়ায্জানা -সম্মানিত।
মুহারিকা -আলো ছড়ানো নারী।
মুশফিকা- দয়ালু ও সহানুভূতিশীল।
মাহফিলা -সৌন্দর্যবতী নারী।
মুনাফা -লাভজনক।
মুসহিদা -আলোকদাত্রী।
মাহনাজ- সম্মানী।
মুবাশশিরিন -শুভ সংবাদদাত্রী নারীরা।
মাহবীনাত- ভালোবাসাময়িনী।
মাওহিবা- আল্লাহর উপহার।
মুশারিকা- অংশগ্রহণকারী।
মাহমালা -অর্থ রত্নময়,
মুহিব্বা -মানে প্রেমে ভরা নারী,
মুনাজাহ -শান্ত ও পবিত্র,
মাহজাবা -মানে উজ্জ্বল মুখের অধিকারিণী,
মুবারাকা -পুণ্যবান নারী,
মাহহাবা -বোঝায় ভালোবাসার প্রতীক,
শতাকিনা- আগ্রহী ও কৌতূহলী,
মাহরানা -রাজার মতো সুন্দরী,
মুমিনাহ -মানে ঈমানদার নারী,
মুহতারিমা- সম্মানপ্রাপ্ত,
মুশফাহা- ক্ষমাশীল ও সহানুভূতিশীল,
মারিয়ামাত- হযরত মারিয়ামের অনুযায়ী,
মুশারিয়া-সৃজনশীল নারী,
মাওদুদা -প্রিয় ও চান্দে ভরা,
মোবাররাকা -পরম পুণ্যবতী,
মাওলা -রক্ষক ও অভিভাবক,
মাসিরা -সফলতা অর্জনকারী,
মুনাজিমা -সংগঠক নারী,
মুহলিসা -একনিষ্ঠ ও বিশ্বাসী,
মুয়াফফাকাহ- সফল নারী,
মু’তাসিমা -নির্ভরশীল,
মু’য়িনাহ -সহায়ক,
মুসাব্বিহা- আল্লাহর প্রশংসাকারিণী,
মুদরিকা- উপলব্ধিকারিণী,
মারজানা -সুন্দর মুকুটের মতো,
মুশফিকা- কোমল হৃদয়ের অধিকারিণী,
মারহাবা- অতিথি যেমন,
মুসনাদা -শক্ত ভিত্তির নারী,
মুতমইন্না- প্রশান্তির নারী,
মুতাকাদ্দিমা- অগ্রগামী,
মুজাহিদা- সংগ্রামী নারী,
মুমতারাম -সম্মানিত ও নির্বাচিত,
মুজাযযা- পুরস্কারপ্রাপ্ত,
মুয়াসসারাহ- সহজ ও শান্তিপূর্ণ জীবন যাপনকারী,
মারহুমা -ক্ষমাপ্রাপ্ত,
মুতাওয়াক্কিলা- আল্লাহর উপর ভরসা করে।
মুতাওয়াদ্দিহা- আন্তরিক ও হৃদয়বান,
মুজায়্যাদা -অতিরিক্ত অনুগ্রহপ্রাপ্ত,
মুনাওয়ারা -আলোকিত নারী,
মুয়াল্লিমা -শিক্ষিকা,
মুবাররাকাহ- কল্যাণময়ী নারী,
মুমিনাতুন- ঈমানদার মহিলা,
মুয়ালিয়া -নেতা নারী,
মুবারাত -পবিত্রতা ও দ্বীপ্ততার প্রতীক,
মাওয়াহিব- উপহারসমূহ,
মুত্তাহারাহ- পবিত্র নারী,
মুয়াযযিমা- সম্মান প্রদর্শনকারী,
মুসাওয়িয়া- ন্যায়ের প্রতীক,
মুতাকাশিফা- প্রকাশকারী,
মুয়াফফিকা- সফল পরিচালিকা,
মুস্তাজাবা- কবুলের নারী,
মুতাবারাকা -বরকতময়ী নারী,
মুসাম্মাত- নামকরণকৃত,
মুকাররামা- সম্মানিত নারী,
মুতাবিকা -উপযোগী,
মুনতাসিরা- বিজয়ী নারী,
মুতাওয়াদ্দিয়া- বিনয়ী নারী,
মুতাকাল্লিমা- বক্তা নারী,
মুস্তানিয়া -আত্মনির্ভরশীল,
মুত্তাবিকা -একমত ও সঙ্গতিপূর্ণ,
মুজাহিদাহ- জিহাদকারী নারী,
মুফরিহা -আনন্দদাত্রী,
মুকরামা- সম্মানপ্রাপ্ত,
মুস্তাওয়া -মনোনীত নারী,
মুসাহেবা -সঙ্গী নারী,
মুস্তালিহা- শান্তিপ্রার্থী নারী,
মুতাসাররিফা -নিয়ন্ত্রণকারী,
মুশাদ্দিদা -দৃঢ়প্রতিজ্ঞ,
মুতাবি’আ- অনুসরণকারী নারী,
মুয়াসসানা- সুসংগঠিত নারী,
মুক্বাদ্দাসা -পবিত্র নারী,
মুতানাজ্জিমা -শৃঙ্খলাবদ্ধ,
মু’ইনাত -সহায়িকা,
মুসালেহা -মীমাংসাকারিণী,
মুয়াফফিয়া -উন্নতি লাভকারী,
মুসান্নাফা -রচয়িতা,
মুবাররাকিন -আশীর্বাদপুষ্ট,
মুতাশাক্কিরা- কৃতজ্ঞ নারী,
মুয়াক্কিতা -সময়জ্ঞানসম্পন্ন,
মুত্তাবিয়া -ঐক্যবদ্ধ নারী,
মুসাররারা -আনন্দদাত্রী,
মুয়াম্মালা -প্রজ্ঞাবতী ও বিবেচক,
মুকাম্মালা- সম্পূর্ণ নারী,
মুশাহাদা -পর্যবেক্ষণকারী,
মুত্তাজিল্লা -বিচক্ষণ নারী,
মুতাওয়াকিলা- নির্ভরশীল,
মুস্তাফিদা -লাভবান,
মুতামাদ্দিদা -প্রসারিত,
মুয়াক্কাফা -নির্ধারিত,
মুসাব্বাহা -প্রশংসাকারিণী,
মুবারি’আ- সুস্থ ও নির্দোষ,
মুত্তাসিফা -গুণসম্পন্ন নারী,
মুয়াযযানা- সম্মাননাকরি,
মুস্তাজিলা- ত্বরান্বিত,
মুতাসারফা- ব্যবস্থাপক নারী,
মুয়াসসিরা -সহজকারী,
মুশাহিরা- পরিচিত ও খ্যাতিমান,
মুকতাদিরা- শক্তিশালী নারী,
মুতানাসিবা- মানানসই,
মুসতাকবিলা -ভবিষ্যদ্রষ্টা,
মুশাফিয়া -চিকিৎসা দানকারী,
মুয়ালিফা -মিলনসাধিকা নারী,
মুয়াকিলা- দায়িত্বশীল,
মুবার্রাহ -প্রশংসিত নারী,
মুকতাদ্দাস- অতিপবিত্র,
মুবারিকা- কল্যাণমানী,
মুতাবারিকা -বরকতপ্রাপ্ত,
মুশাবিহা -সাদৃশ্যপূর্ণ,
মুবাররাকা- সম্মানজনক,
মুতাওয়াল্লিয়া- পরিচালনাকারী,
মুতামায়িজা -বিশেষ গুণসম্পন্ন,
মুকতাসিবা -অর্জনকারী,
মুয়াল্লাকা- সম্পর্কিত,
মুশাজিয়া- সাহসী নারী,
মুতাসালিমা- আত্মসমর্পণকারী,
মুসামেহা- ক্ষমাশীল,
মুকাফাত -পুরস্কারপ্রাপ্ত।
মুবারিয়াকাত- মানে খুশি উদযাপনকারী।
মুশাবাহা- এক ধরনের নারী, অন্য নারীর মতো।
মুশাক্কিরা -অর্থ প্রশংসা করে, ভালো বোঝায়।
মুতামাক্কিনা -ধৈর্যশীল ও স্থির।
মুক্বামিলা -মানে পুরোপুরি এমনই।
মুতাবিয়া -সমাজের জন্য সহানভূতিশীল।
মুসালিমা -শান্তিপ্রিয় নারী।
মুয়ালিলাহ -মিষ্টি কথা বলে।
মুশাওয়ারা -পরামর্শ দেয়।
মুতাজাহিদা- কঠোর পরিশ্রমী নারী।
মুকামিলা -এক ধরনের নারী।
মুয়াক্কিলাহ -কর্তৃত্ব দেয়।
মুতাকাব্বিরা -বিনয়ী, অহংকার করে না।
মুশাহারা -মানে আলো ছড়ায়।
মুসাম্মিয়াহ -নাম ধারণ করে।
মুতাকাসিলা -শান্তিপ্রিয়।
মুকফিয়া -মানে পুরো ও পরিপূর্ণ।
স দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
সানিয়া- অন্যদের থেকে বেশি সম্মান পায়।
সানিয়া -উচ্চ মর্যাদার।
সাইফা -তরবারি পাশে।
সাইমা -রোজাদার।
সাইরা- পথের মানুষ।
সিদরা -জান্নাতের গাছ।
সিহাম -তীর।
সাদাফ- মুক্তার খোসা।
সুমাইরা- আকাশের তারা।
সোহা- উজ্জ্বল নক্ষত্র।
সায়েদা- শ্রেষ্ঠ মহিলা।
সানজিদা- গম্ভীর ও সম্মানিত।
সাফা -বিশুদ্ধতা।
সানি’আ -আলোকিত।
সাইরাহ -ভ্রমণকারী।
সুমাইয়া -প্রথম শহিদা।
সুলতানা- রানি।
সাদিকা- সত্যবাদী।
সাইদা -ভাগ্যবান।
সুমাইরাহ- সুন্দর ও বুদ্ধিমান।
সায়রা -শান্তিপ্রিয়।
সাইফিয়া- তরবারির মতো সাহসী।
সায়রা- পথপ্রদর্শক।
সানবা- সম্মানিত।
সিমা -সুন্দর মুখ।
সাবীনা- ধৈর্য্যশীল।
সাফিনা -নৌকা।
সানিয়া- সম্মানিত।
সিদ্দিকা- সত্যবাদী।
সানিনা- অনুগ্রহপ্রাপ্ত।
সোবাহ -সকাল।
সাদরিয়া- আনন্দদায়ক।
সুমাইয়া -বীরাঙ্গনা।
সুলতানা-রানি।
সাবাহ- ভোরের আলো।
সায়রা -ভ্রমণকারী।
সাইফা -তরবারি।
সাদিকা- সত্যবাদী।
সিদরা -জান্নাতের গাছ।
সাফা -বিশুদ্ধ।
সুমাইরাহ -স্নিগ্ধ।
সুলেখা -সুন্দর চিন্তা।
সাফিনা- নৌকা।
সাইরা -পথিক।
সায়মা -রোজাদার।
সাদিয়া- ভাগ্যবান।
সানিয়া -সম্মানিত।
সোহা -উজ্জ্বল।
সিদ্দিকা -সত্যবাদী।
সুলতানা- রানি।
সাদকা- সত্যবাদী।
সিমা -সুন্দর মুখ।
সাদরিয়া- আনন্দদায়ক।
সাইফা- তরবারি।
সায়রা -পথপ্রদর্শক।
সুমাইরাহ -স্নিগ্ধ।
সাদিকা- সত্যবাদী।
সুলেখা -সুন্দর চিন্তা।
র দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
রাইসা-সঠিক পথে চালক ।
রুশদা -অর্থ সঠিক পথপ্রাপ্তি।
রাহেলা -মানে ভ্রমণপ্রিয় মহিলা।
রাওদা -হলো বাগানের নাম।
রুকাইয়া- মানে উন্নত চরিত্রের অধিকারিণী,
রাবেয়া- বসন্তের প্রতীক।
রুহি- অর্থ আত্মা।
রুকসানা -বলতে উজ্জ্বল।
রামিজা -হচ্ছে ইঙ্গিত দেয়া মহিলা।
রাইহানা -মানে সুগন্ধি ফুল।
রেহানা- সুন্দর মনমোহন নাম।
রাকিয়া -মানে উন্নত।
রুবারা -সাহসী।
রাশিদা -সঠিক পথে চলা।
রাইসা -প্রধান।
আরো পড়ুনঃ ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস ক্ষুদ্র ঋণের পথপ্রদর্শক।
রামিয়া -পরিপূর্ণ।
রুবাইদা -জ্ঞান ছড়ানো।
রাফিয়াহ -মহামান্য।
রুকাইয়াহ -নবী (সঃ) এর কন্যা।
রুহানিয়া- অর্থ আধ্যাত্মিক।
রোজিনা -প্রতিদিন।
রাবিয়া -বিখ্যাত সুফি সাধিকা।
রাইমা -করুণাময়।
রেহান -সুগন্ধিশিল্প।
রামিজাহ- চিহ্ন দেয়া।
রুহেলা- শান্তিপূর্ণ।
রুখসার -গাল।
রুহিনা -কোমল।
রাহমা -করুণাময়।
রাহিমা -দয়ালু।
রাকিনাহ- শান্ত।
রোহানা -হলো সূর্য।
রুনাইয়া- কোমল সুরে কথা বলে।
রওনাক -জ্যোতি।
রাবিতাহ -সংযোগ।
রাহিলা -ভ্রমণকারী।
রুবিনা -মণিমুক্ত।
রুহাফ- কোমলতা।
রামিজা -চিহ্ন দেয়।
রুকনা -শক্তিশালী।
রাবনাহ -নেতৃত্ব।
রুহায়না -মিষ্টি।
রাইয়ানা- সুগন্ধি।
রিশা- অহমকাহীন।
রাহমানা- দয়ালু।
রুবিনা- রত্ন।
রাশেফা- রক্ষক।
রুকায়া- শান্ত।
রামিয়া -সুন্দর।
রুখসানা -সম্মানিত।
রাহীমা -দয়াময়।
রাওশনী- আলোকিত।
রাহাত-শান্তি।
রউফা -খুব দয়ালু।
রুকইয়া- সম্মানিত।
রুবাইরা -ফুলের মতো।
রাইয়ান -জান্নাতের দরজা।
রামিশা -সুখের আলো।
রুহীনা -আধ্যাত্মিক শক্তি।
রুবাই- কবিতা।
রুহানা- হৃদয়বাজ।
রাশীফা -ঈমানদার।
রাইদাহ -নেত্রী।
রাইলা -মুক্ত আকাশ।
রওশনা- উজ্জ্বল আলো।
রাহমত -আল্লাহর অনুগ্রহ।
রুবিয়া -বসন্তের রঙ।
রাকিন- বিশ্বাসী।
রুকাই -কোমল শান্ত।
রুহিমা -মিষ্টি ভাষী।
রুহেলা -আনা খুশির।
রওশানী -আলো।
রামিজ -স্মারক।
রুকিয়া -নামাজের দোয়া।
রাইহানাহ -জান্নাতের ফুল।
রায়সুন -বিশুদ্ধ।
রাহফা -শান্তিপূর্ণ জীবন।
রুকন -নির্ভরযোগ্য।
রুবাব -সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্ব।
রেহাব- প্রশান্তি।
রাকিয়া -উঁচু।
রওশন -আরা আলো ও সৌন্দর্য।
রাহিলা -বানো ভ্রমণপ্রিয়।
রাফিকুন -সহানুভূতিশীল।
রুহাই -আত্মিক চিন্তা।
রাশিদা- খাতুন ধার্মিক নারী।
রুবিনা -সুলতানা মণিময়ী।
রুকইয়া- জান সম্মানিত।
রাইহানা- সিদ্দিকা সত্যপরায়ণ।
রুহেইলাহ -শান্তিপূর্ণ চলা।
রুহাম- অনুগ্রহশীল।
রুবাবিয়া- সফল নারী।
রওজিয়া -জান্নাতের নার্সারী।
রাকিয়াহ -সংযমশীল।
রুশনা -দীপ্তিময়।
রওশন -আলোকিত।
রাহিন -কৃতজ্ঞ।
রাইফা -কোমল প্রকৃতি।
রুহামা -দয়ালু নারী।
রুকাইয়া -বিনতে রাসূল পবিত্র।
রুশনা- বেগম দীপ্তিময়।
রাশীদাহ- পথের অনুসারী।
রুহাফা- কোমল।
রাফিদাহ- সাহায্যকারী।
রুকাইয়াহ -ফাতেমা শান্ত ও পবিত্র।
রাহাত- জাহান শান্ত।
রওনাক- আফরোজ আলো ছড়ায়।
রাহেলা -খাতুন ভ্রমণপ্রিয় মহিলা।
রুবাইয়াত -চারস্ত অল্প। রফাহা উন্নতি।
রুমান -জান্নাতের ফল। রুহাইদা ধৈর্যশীল।
রায়হান- জান্নাতের গাছ। রিফাত উচ্চতর।
রামিয়াহ -স্বপ্নময়ী।
রাওশনি -জ্যোতি।
রাকেফা- রক্ষক।
রুবাই- ছোট কবিতা।
রাফা- শান্তিপূর্ণ।
রোহমা- দয়ালু।
রাওশান -আক্তার আলোকিত তারকা।
রায়ফাহ -শান্তপ্রিয়।
রুকাইয়াহ -আলোকিত।
রাহিবা- বিনীত।
রুবিনা- জান প্রেমময়ী।
রাহনুমা -পথপ্রদর্শক।
রুকাইয়াহ- নূর আলোর উৎস।
রফিকা- বন্ধু।
রায়হানা- বানু জান্নাতি ফুলের রানী।
রুবাইয়াহ- কবিতার রানি।
রাকাফা- সহনশীল।
রাইহানুন- সুগন্ধি।
রাওফা- দয়াময়।
রুটশান -ফারহানা আলোকিত।
রাহিনা- ধৈর্যশীল।
রুকনাইয়া -স্থিতিশীল।
রাফিয়াতুন -মহিলাদের মর্যাদা।
রাশিয়ান -পথপ্রদর্শক।
রাওহা- শান্তি।
রায়সুনাহ-বিশুদ্ধ।
রওনকিন -আলোকিত গর্বিত।
রুশাইদা- ধার্মিক ও সৎ।
রুহাইনি- শান্তি।
রাকাফাত- সহানুভূতি।
রুমাইসা -সাহাবীর নাম।
রুবায়দাহ- জ্ঞান ছড়ানো।
রাহমানুন- দয়ালু।
রাবিয়া -জান বসন্তময়।
রাইসুন -সত্য ও সুন্দরীর প্রতীক।
রোহেলা -আত্মা শান্ত।
রাকিনুন -আত্মবিশ্বাসী।
রামিসা -হাসির নারী।
রাফি -উচ্চ মর্যাদার।
রুবাইয়িয়া -ছোট কবিতা।
রুশাফা -বুদ্ধিমতী।
রুকই- নম্র।
রওফিয়া -খাতুন দয়ালু।
রোহান -মহান হৃদয়।
রাকী- নম্র ও সংযমী।
রুবিনা -ফারহা আনন্দের রত্ন।
রাহেল- ভ্রমণপ্রিয়।
রায়না -শান্তিপূর্ণ রানী।
রুহাইনা- কোমল।
রাফিয়ান -উন্নত চরিত্র।
রাকিউন -ধৈর্যশীল।
রওশন -ফাতেমা আভা।
রাইহানুন- নিসা সুগন্ধি।
রুহুমা -প্রশান্ত ও শান্ত।
রুবিনা -সিদ্দিকা সত্যের রত্ন।
রাহিয়া -দয়া ও সহানুভূতির স্বামী।
রায়িদা -নেত্রী।
রুশদুন- সৎপথে।
রোহফা- শান্তি।
রাফা -রশিদ।
রাওহিনা- প্রাণবন্ত।
রাইফাহ- দয়ালু।
রুহাই -আত্মিক শান্তি।
রাকিবা- তত্ত্বাবধায়ক।
রুবাই- নারী।
রওশন -নিশাত আলো।
রাহাফুন- কোমল।
রায়নাব -শান্তি।
রুকাইয়াত -শান্ত নারীরা।
রাকিয়াহ -দায়িত্বশীল।
রাফিয়া -আড়ম্বরহীন।
রাহমনী- করুণাময়।
রায়হানাহ- সিদ্দিকা সত্য ও সুন্দরী।
রুকাইয়াহ- তাহিরা পবিত্র ও শান্ত।
রুহাইদা -ফারহা আনন্দময় ধৈর্যশীল।
রুশনোরা- আলোকিত। রায়মা দয়া।
রাইশা- নেত্রী।
রুহিন-আত্মিক আলো।
রাফিয়া -জান মর্যাদাপূর্ণ।
রাকিয়া -নূর উঁচু।
রাওফিয়া -দয়ালু।
রিনান -ফারহানা সুখী।
রাহিনা -শান্তি।
রুবিনা -জাহান রত্নের পৃথিবী।
রওফা -খাতুন দয়ালু।
রাফিয়াতুন- রাহমা দয়ার।
রুহুল -জান রত্ন।
রাহিন- দয়ালু।
রুহাবা -প্রশান্ত।
রাউশনি- দীপ্তি।
রুবাইয়ান -কবিতার সুর।
রুশন- আক্তার আলোকিত তারা।
রামিসা -জান হাস্যোজ্জ্বল।
রায়হানি -জান্নাতের সুবাস।
রাহিফুন -শান্তির নারী।
রুবাইয়াহ -আরা কবিতার রানী।
রাইফা- খাতুন শান্তিপূর্ণ।
রাফিনা -আরিফা জ্ঞানী।
রুহাইনাতুল -জান্না প্রশান্তি।
শ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ
শারমিন – লজ্জাশীল
শাইলা – পর্বতের মতো দৃঢ়
শাগুফতা – হাস্যোজ্জ্বল
শাফিনা – সাহায্যকারী
শাকিলা – সুন্দর রূপের
শারিয়া – শরীয়াহ অনুসারী
শাহানা – রাজকীয়
শারিকাহ – অংশগ্রহণকারী
শাজিয়া – সুন্দর ও দুর্লভ
শিফা – আরোগ্যকারী
শাকিরা – কৃতজ্ঞ নারী
শারবা – পানকারী, জ্ঞানের বা দয়ার
শাহিদা – সাক্ষী
শাহিদা খাতুন – সত্যের সাক্ষী
শবনম – শিশিরের ফোঁটা
শারমিলা – লাজুক ও ভদ্র
শাজাহান – রাজার রানি
শারিহা – ব্যাখ্যাকারী
শাহানা নূর – রাজপ্রাসঙ্কর আলোর মতো
শাকুরা – কৃতজ্ঞ রনী
শাফা জান – নিরাময়ের আলো
শামিলা – একত্র করে
শামসুন্নাহার – দিনের সূর্য
শাবনূর – রাতের আলো
শাবিহা – সাদৃশ্যপূর্ণ
শারিফা – সম্মানিত
শানিয়া – মর্যাদাপূর্ণ
শাবনাজ – রাতের গর্ব
শারিবা – পানকারী
শাজিদা – সেজদাকারিণী
শাফিনা আরা – সাহায্যকারী রত্ন
শামা – বাতি
শাহারবানু – রাজকীয় রানী
শাননাজ – গর্বের পতাকা
শাহীনা – রাণী
শাজিমা – গর্বিত নারী
শেফা – শান্তি ও সুস্থতা
শারমিন জান – লাজুক ও ভদ্র
শাজিন – সুন্দর ও শোভাময়
শাইস্তা – মার্জিত ও উন্নত
শামিলা জান – একত্রিত আত্মা
শারিয়া নূর – শরীয়ার আলো
শাকেরা – ধন্যবাদ জানানো
শায়লা জান – দৃঢ় আত্মা
শাহদা – সাক্ষ্য
শারবানু – জ্ঞানী রানী
শানিয়া জান – গর্বিত আত্মা
শিফাত – গুণাবলি
শামমা – আলো দেয় এমন
শাফিয়া – সুপারিশকারী
শারমিনা – শান্ত চরিত্রের
শানিফা – মর্যাদাসম্পন্ন নারী
শাহনাজ – রাজসিক গর্ব
শালেহা – ধার্মিক নারী
শানীন – সম্মানিত নারী
শাবিনা – রাতের রাণী
শামিলা বিনতে আমান – শান্তিপ্রিয় কন্যা
শাহানা আরা – রাজকীয় রত্ন
শাকুর – কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী
শাফিয়া – সুপারিশকারী
শারমিনা – সৌম্য চরিত্রের
শানিফা – মর্যাদাপূর্ণ নারী
শাহনাজ – রাজপ্রাসাদের গর্ব
শালেহা – ধার্মিক নারী
শানীন – সম্মানিত নারী
শাবিনা – রাতের রাণী
শামিলা বিনতে আমান – শান্তিপ্রিয় কন্যা
শাহানা আরা – রাজকীয় রত্ন
শাকুর – কৃতজ্ঞতা প্রকাশকারী
শায়দা – ধার্মিক নারী
শামসিয়া – সূর্যের মতো
শারাহ – ব্যাখ্যা
শাজিয়া জান – মূল্যবান সৌন্দর্য
শাবিরা – ধৈর্যশীল
শাহিয়া – সত্যের অনুসারী
শানমিন – সুন্দর গুণের অধিকারী
শারিন – পবিত্রতা বহনকারী
শাজিহা – কোমল স্বভাবের
শিফানা – আরোগ্যদায়িনী
শারিকা জান – অংশীদার রত্ন
শামসুন নাহার – দিনের সূর্য
শামিনা – বিশ্বস্ত
শাজফা – মিষ্টিশব্দ
শারমিলা আরা – ভদ্র ও গুণশালী
শাকিফা – ভাবপ্রবণ
শাবিহা জান – সুন্দর ও অনুরূপ
শাদিয়া – গায়িকা
শামিলা আরা – একগুণের রত্ন
শামীমা – সুগন্ধি
শাবানাহ – রাতের পূজারী
শানাজ আরা – মর্যাদার রত্ন
শানিয়া জান – গৌরবের আলো
শাদমানা – আনন্দের কারণ
শারফা – গৌরব ও সম্মানের প্রতীক
শারহা – ব্যাখ্যাকারী
শামিমা জান – সৌরভময় রত্ন
শাহদ – মধু
শারিকুন – অংশীদার
শামীনা – শান্তিপ্রিয়
শাকিলা নূর – সুন্দর আলো
শাইরা – কবি
শানফিয়া – মহৎ ভাবনা সম্পন্ন
শিফাক – আরোগ্যের উপহার
শাজনিন – সুবাসিত ও মর্যাদাবান
শারিফা জান – সম্মানিত রত্ন
শানুর – আলোর ও মর্যাদার ধারক
শাইজা – ঈমানদার
শাবিহা আরা – সুন্দর রত্ন
শামমুন – শান্তি ও শান্ত বাতাস
শাজফিনা – সুন্দর ও পরিপূর্ণ
শারিফুন – সম্মানসূচক লক্ষ্মী
শাবিনা জান – রাতের আলো রত্ন
শাফিনাহ – সুস্থতার দানকারী
শাকিবা – ধৈর্যশীল
শামসুন – সূর্যের মতো
শামীমুন – স্নেহময় এবং সুবাসী
শামিমা আরা – সুগন্ধি রত্ন
শাফিয়া জান – সুপারিশকারী রত্ন
শারহিনা – ব্যাখ্যার নারী
শাজাহান আরা – রাজপ্রাসাদের রত্ন
শানাফি – গৌরবের আলো
শেফিনা – আরোগ্যদাত্রী
শানিয়া আরা – মর্যাদার রত্ন
শারুকা – আলোর মতো দীপ্তি
শাইনা – সুন্দরত্বের প্রতীক
শাইমা – সৌন্দর্য ও শোভা
শারিফা আরা – সম্মানিত নারী রত্ন
শাবিহা নূর – সদৃশ আলো
শারজিল – রমনীয় প্রকৃতি
শামাইলা – চরিত্রের গুণ
শানিন – শান্তি ফোটানো
শাহী – বাদশাহীর স্বভাব
শারিফাহ – পবিত্র নারী
শায়েস্তা – নম্রতা
শাদাব – সবুজে ভরা
শারাফ – সম্মান
শান্নাজ – মর্যাদার বিজয়
শামিলা খানম – সৌন্দর্যের প্রকাশ
শারহানা – প্রশংসিত নারী
শাজানা – সম্মানিত ও মিষ্টভাষী
শাকিয়া – কৃতজ্ঞ
শাফিয়া – রোগ নিরাময়কারী
শানহাজ – গৌরব ও মর্যাদার আলো
শায়লা – গঠনশীল ও নম্র
শারুফা – আলো ছড়ানো
শানুবা – দয়ালু
শিরিন – মিষ্টি ও প্রিয়
শারহিন – উদার চরিত্রের
শায়িসা – আদর্শবান
শামিহা – দানশীল
শাকলা – পরিচ্ছন্ন ও সোজা
শানমা – গর্ব ও সম্মান
শানিরা – দীপ্তমান নারী
শাফিয়া আরা – সুপারিশকারী রত্ন
শায়িলা – স্থিরচরিত্র
শামরিন – সৌন্দর্যের বাহক
শাজিনাহ – সুন্দরী
শাবরিনা – ধৈর্যশীল নারী
শারমিন নূর – লজ্জাশীল আলো
শাজমীন – সুন্দর ও সুশোভিত নারী
শাফিকা – সহানুভূতিশীল
শারিয়া – ইসলামের অনুসারী
শামরিয়া – উচ্চ মর্যাদার নারী
শাদিয়া – সুখপ্রদ
শায়রিন – প্রজ্ঞাবান ও সুন্দর
শারজাহ – আকাশের সুন্দরী
শানাহ – সৌন্দর্য ও শান্তি
শারুন – জ্ঞানসম্পন্ন নারী
শাফিয়াহ – আরোগ্যদানকারী
শানিনা – স্নেহশীল ও মর্যাদাবান
শামীনা আরা – শান্ত রত্ন
শারহান – বিশ্লেষণশীল নারী
শাবিহা আরফা – অনুরূপ ও মর্যাদাবান
শারিয়া জান – ধর্মের রত্ন
শাকুরা – কৃতজ্ঞ নারী
শাইহা – জ্ঞানী ও স্বচ্ছ
শানিয়াহ – মহীয়সী নারী
শাদ – সুখ
শারিন আরা – পবিত্র রত্ন
শাবানা আরা – রাতের রত্ন
শারমিনা – নম্র ও শান্ত
শান – গৌরব
শানারিন – মর্যাদার ধারক
শায়ারা – কবিতা ও শিল্পপ্রেমি
শাজিয়া ফাতেমা – সম্মানিত ও পবিত্র
শারাহ বিনতে হাসান – ব্যাখ্যাশীল কন্যা
শারিহা – ব্যাখ্যাকারী
শামরুন – শান্ত মন
শানু – প্রিয় ও মধুর
শাবনম – শিশিরের ফোঁটা
শারহীন – প্রশংসাযোগ্য গুণাল
শামেহ – ক্ষমাশীল
শারমিন বিনতে হক – ভদ্র ও অধিকারবান কন্যা
শানান – প্রশংসিত
শাফিয়া নূর – সুপারিশকারী আলো
শারিফা জান – সম্মানিত রত্ন
শামস – সূর্য
শারজিন – জ্ঞান ও আভিজাত্যপূর্ণ
শাফিনা বিনতে রউফ – সুস্থ্য কন্যা
শানহীন – লজ্জাশীল ও পরহেজগার
শায়েফা – জ্ঞানপ্রিয়
শাদিফা – আনন্দের সময়
শারমিলা হক – ভদ্র ও ন্যায়পরায়ণ
শানজিদা – শান্ত ও কোমল
শায়মা জান – সুন্দর রত্ন
শারিজ – উজ্জ্বল
শানিম – সৌন্দর্যের আলো
শাদরুন – কোমল কন্ঠ
শারাফিন – সম্মান আর দয়া
শাফিয়া সুলতানা – সুপারিশকারী রাণী
শারনাজ – সম্মানের রাজকুমারী
শাইখা – বিদ্বান নারী
শাদিয়া বেগম – সুখের রানী
শানহাজ বিনতে রউফ – গর্ব ও দয়া কন্যা
শামসিয়া – সূর্যের মতো
শারিফা খাতুন – সম্মানিত নারী
শাজিয়া আরা – মর্যাদাপূর্ণ ও শোভাময়ী
শায়লা বেগম – সুন্দর গড়নের রাণী
শামিরা – শান্তিপ্রিয় নারী
শানিয়া খাতুন – মর্যাদাপূর্ণ মহিলা
শাকিনা – প্রশান্তির প্রতীক
শানিফা – সাহসী নারী
শারিফা তাসনিম – সম্মান ও পবিত্র
শাবরিন ফারহা – ধৈর্যশীল ও খুশি বছর নারী
শায়লিন – গঠনের নম্রতা
শামীমা জান্নাত – সৌরভ ও জান্নাতের আলো
শারমিন সিদ্দিকা – ভদ্র ও সত্যপরায়ণ
শায়েদা – নেত্রী
শায়নাব – চিন্তাশীল
শানিলা – আলোকোজ্জ্বল
শায়রী – কবিতা-প্রেমী নারী
শানমিন – সৌন্দর্যের ধরা
শাজিলা – সুন্দরভাবে পরিপূর্ণ
শাবনূর – রাতের আলো
শাকিয়া আরা – কৃতজ্ঞ রত্ন
শারমিন আরা – শান্ত ও নম্র রত্ন
শানুবিন – দয়ালু কন্যা
শানেহ – সম্মান ও রক্ষণশীল
শারহান আরা – বিশ্লেষণ ও জ্ঞান রত্ন
শারমিলা জান – লাজুক রত্ন
শাবহা – আলো বিকিরণকারী
শানেহ আরা – গৌরবের রত্ন
শায়িফা – রক্ষা করা
শাবরিন তাজরিন – ধৈর্যশীল ও গৌরবজনক নারী
শারাফুন্নেসা – নারীদের সম্মান
শামিন – নিরাপদ ও শান্ত
শায়নুন – চিন্তাশীল ও প্রজ্ঞাময়
শাদাব নাহার – সবুজ ও দিনের আলো
শাবিহা আরা – সদৃশ রত্ন
শাফিনা নূর – সুস্থ্য ও আলো
শারমিন তাসনিম – ভদ্র ও পবিত্র
শানমুন – শান্তির প্রতীক
শায়লা আরফা – গঠনশীল ও মর্যাদাবান
শামসুন আরা – সূর্যের রত্ন
শায়েফা খাতুন – রক্ষাকারী নারী
শারজিনা – অভিজাত
ই – দিয়ে মেয়েদের জন্য ইসলামী নামের অর্থসহ তালিকা
ইমান – বিশ্বাসের নাম
ইলহাম – প্রেরণার অর্থ
ইরফানা – জ্ঞান বা প্রজ্ঞার নামে
ইশরাত – আনন্দের শব্দ
ইবনাহ – জীবনীশক্তির পরিচয়
ইফতি – গর্বের অর্থ
ইশরীন – সুর বা সঙ্গীতের নাম
ইসমাহ – পবিত্রতার প্রতীক
ইনাম – অনুগ্রহের নাম
ইলা – উচ্চতার অর্থ
ইবরাহিমা – ইব্রাহিমের নারী সংস্করণ
ইশরাফী – সম্মানজনক নাম
ইলমা – জ্ঞানের পরিচয়
ইস্মা – অশুদ্ধি থেকে মুক্তির নাম
ইমানা – বিশ্বাসের পরিচিতি
ইরশাদ – পথনির্দেশনা
ইদ্রিসা – প্রজ্ঞাবান নারী
ইমরান – প্রাচীন নামের তালিকা
ইলারা – সুরেলা বা সঙ্গীতময়
ইলহানা – প্রার্থনার অর্থ
ইশতিয়া – আকাঙ্ক্ষার নাম
ইকতিসাম – নিয়ন্ত্রণের অর্থ
ইলিমা – জ্ঞানশীলের নাম
ইমানাহ – সততার পরিচয়
ইবসাম – হাসির প্রতীক
ইরফানা – প্রজ্ঞার নাম
ইবতিসাম – হাসির আভা
ইরফান – জ্ঞান বা বিদ্যার সংজ্ঞা
ইমনাহ – বিশ্বাসের সাধনা
ইকবাল – সাফল্যের প্রতীক
ইসমাত – পবিত্রতার পরিচয়
ইশরাহ – আলোর সঙ্গে যুক্ত শব্দ
ইলহান – প্রেরণার নাম
ইলসা – সাহায্যকারী বা সহায়ক
ইমরাহ – শ্রেষ্ঠতার প্রতীক
ইসমাইলা – মহান নারী বা শ্রেষ্ঠ নারী
ইসরা – রাতের ভ্রমণের গল্প
ইসমা – নিষ্পাপের নাম
ইরফানা – প্রজ্ঞা ও জ্ঞানের সংযোগ
ইফতেখার – গর্বের নাম
ইমতিয়াজ – বৈশিষ্ট্যের পরিচয়
ইলারা – সৌন্দর্যের প্রতীক
ইলহানা – প্রার্থনার সন্ধান
ইলইয়া – উন্নত মানের বা উন্নত
ইসলা – শুদ্ধতার নাম
ইসমত – পবিত্রতার পরিচয়
ইরফানা – জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সংযোগ
ইবতিহাজ – আত্মবিশ্বাসের প্রতীক
ইফতেখারা – গর্বের নাম
ইসমাহ – নিষ्कলুষতার প্রতীক
ইমরানা – উচ্চাকাঙ্ক্ষী নারী
ইসমার – আলোর নাম
ইফসানা – গল্প বা বর্ণনার অর্থ
ইরফানা – জ্ঞানময়ী বা প্রজ্ঞাবান নারীর নাম
ইসাহা – পবিত্রতার পরিচয়
ইসমাহা – নির্দোষতার প্রতীক
ইমানারা – বিশ্বাসের আলো
ইদ্রিসা – প্রজ্ঞাবান নারীর নাম
ইশরাফা – সম্মানের প্রতীক
ইবতিহাল – প্রার্থনা বা আবেদন
ইফরাহ – আনন্দ বা খুশির অনুভূতি
ইসরা – রাতের ভ্রমণের গল্প
ইলসা – সহানুভূতিশীল ব্যক্তি
ইমতিহান – পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার চিহ্ন
ইহসানা – সদয়তার প্রদর্শনী
ইসমাত – পবিত্রতার পরিচয়
ইলতিফা – দয়ার প্রকাশ
ইরশাদ – পথপ্রদর্শক বা নির্দেশক
ইসমারী – আলোকিত বা ঝলমলে
ইশরীন – শান্তি ও প্রশান্তির নাম
ইমারাত – নির্মাণের অর্থ
ইফরীসা – প্রশংসিত বা গুণী
ইলহানা – প্রার্থনার নাম
ইসমিল – সম্পূর্ণতার প্রতীক
ইশরাফা – সম্মানের প্রতীক
ইদাহা – আলোকিত বা উদ্ভাসিত
ইসমাহা – নির্দোষ বা পবিত্র
ইসমিলা – দৃষ্টিশক্তির নাম
ইলমারা – বিদ্যার রোশনাই
ইসমারী – আলো বিস্তারকারী
ইফরানা – উৎসব বা আনন্দের নাম
ইহসানা – দয়া ও সহানুভূতির পরিচয়
ইশরাফা – সম্মান ও গর্বের প্রতীক
ইসমাহা – নিষ্কলুষ বা নির্দোষ
ইলতিফা – দয়া ও সহানুভূতি
ইমারা – সৃজন বা গঠনের নাম
ইশরিন – শান্তিপূর্ণ ও মনোরম
ইসমাইলা – শ্রেষ্ঠ বা প্রিয়
ইহসানা – করুণা ও সদয়তা
ইরমা – বাগান বা উদ্যানের নাম
ইফরিহা – আনন্দের উৎস
ইলসা – সহানুভূতিশীল ও সদয়
ইসমাত – পবিত্র ও সততার প্রতীক
ইসমাহা – নির্দোষ ও পবিত্রতা
ইহসানা – ভালোবাসা ও করুণার নাম
ইফসানা – গল্প বা বর্ণনার অর্থ
ইরফানা – প্রজ্ঞা ও জ্ঞানের সংযোগ
ইসমাইলা – শ্রেষ্ঠা ও প্রিয় নাম
ইলহানা – প্রার্থনা ও আনুগত্য
ইসমারী – আলোকিত ও ঝলমলে
ইসমাহা – পবিত্র ও নির্দোষ
ইহসানা – সদয় ও করুণাময়
ইফরানা – উৎসব ও আনন্দের নাম
ইলসা – প্রেম ও ভালোবাসার প্রতীক
ইসমাত – সততা ও পবিত্রতার পরিচয়
ইসমাহা – নির্দোষ ও পবিত্রতা
ইরফানা – জ্ঞান ও প্রজ্ঞার সংযোগ
ইমতিহানা – পরীক্ষা ও সংকটের सामना
ইসমাহিন – পবিত্রতা ও নির্দোষতা
ইলতিফাত – দয়া ও করুণার প্রকাশ
ইদ্রিসা – জ্ঞানময়ী নারী
ইসলা – পরিশুদ্ধির প্রতীক
ইলহামা – প্রেরণার সংজ্ঞা
ইফরিনা – আনন্দের উৎস
ইসমারীনা – আলোকিত বা ঝলমলে
ইশরাফিয়া – সম্মানিত বা গৌরবময়
ইলসামা – শান্তিপূর্ণ ও সৌম্য
ইমানাহ – বিশ্বাস ও সততার নাম
ইসমিহা – নিষ্কলুষ ও পবিত্র
ইলসিমা – সহানুভূতি ও প্রেম
ইরফাশা – জ্ঞানের প্রদর্শনী
ইমানুল – পরিপূর্ণ বিশ্বাস
ইশরিফা – গর্ব ও সম্মানের নাম
ইলসেনা – শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক
ইসমায়া – পবিত্রতার প্রতীক
ইমরাশা – সুন্দর лице
ইব্রাহিমা – পবিত্র ও মহিমান্বিত নাম
ইলহানা – আল্লাহর জন্য প্রার্থনা
ইসমিলাহ – নিষ্পাপ বা পবিত্র
ইশরফিনা – সম্মানের নাম
ইলসিমা – সদয়তা ও নম্রতা
ইলফিনা – বন্ধুত্বের প্রতীক
ইহসানা – দয়া ও উপকারিতা
ইশরফিয়া – গর্ব ও সম্মানের নাম
ইস্মিনা – পবিত্রতা ও নির্দোষতা
ইসমিলাহ – আল্লাহর কাছে পবিত্র
লেখকের শেষ কথা
মেয়েদের জন্য ইসলামিক নাম শুধু এক ধরনের নাম নয়, এটি তাদের পরিচয় এবং ব্যক্তিত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই নামগুলোতে থাকে গভীর অর্থ ও প্রেরণা, যা আমাদের সংস্কৃতি ও ধর্মীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে জড়িত। তাই নামের আগে ভাবা উচিত, কতটা সুন্দর এবং মানানসই হয় সেটি। আশা করি, এই তালিকা তোমাদের জন্য উপকারী হবে এবং তোমরা সুন্দর ও অর্থপূর্ণ নাম বেছে নিতে পারবে। নামের মাধ্যমে তাদের চরিত্র গড়ে তোলাও এক আনন্দের কাজ।
আমাদের সবার উচিত নামের মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় সুন্দর করে উপস্থাপন করা এবং ধর্মের মূল্যকে সামনে রাখা। এই ‘মেয়েদের ইসলামিক নাম অর্থসহ’ তালিকাটি তোমাদের জন্য একটি সহায়ক নির্দেশিকা হবে—যাতে সহজে ভালো নাম খুঁজে পাবে।
সবশেষে, নামকরণ সময় পরিবারের ও ধর্মীয় পরামর্শ নেওয়া জরুরি। নাম হলো বিশ্বাসের প্রথম ধাপ, তাই এটিতে মনোযোগ দেওয়া আমাদের কর্তব্য। নতুন প্রজন্মের জন্য সুন্দর নাম নির্বাচন করা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url